সারাদিনের পরিশ্রমের পরে এক গ্লাস হাতে তৈরি লাল চিনির শরবত আপনার সকল ক্লান্তি দূর করে আপনাকে করবে সতেজ ও প্রানবন্ত।
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কৃষকরা যুগ যুগ ধরে স্থানীয় আবহাওয়া ও মাটির সঙ্গে খাপ খাইয়ে তাদের উৎপাদিত আখ থেকে লাল চিনি তৈরি করে আসছেন। লাল চিনি দিয়ে বানানো জুস, শরবত, পিঠা, নাড়ু, মোয়া, ক্ষীর, মিঠাই খেতেও খুব সুস্বাদু।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে: হাতে তৈরি লাল চিনির অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
লিভার সুস্থ রাখে: হাতে তৈরি লাল চিনি লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করে লিভারকে সুস্থ রাখে।
টক্সিক বের করে: লাল চিনি শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
জন্ডিসের প্রকোপ কমায় : শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে।
স্ট্রোক প্রতিরোধ করে: শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
হাতে তৈরি লাল চিনি: অপরিশোধিত হওয়ার কারণে এতে ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, এমাইনো এসিড, শর্করা, জিংক, রিবোফ্লাভিন, সুক্রোজ ইত্যাদি প্রায় সব পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান থাকে।